• Estuary of Teesta and Rangit Rivers

  • Teesta View Point

  • Chatakpur, Darjeeling

  • Chilapata Forest

Sunday, August 25, 2019

ক্ষীরাই ভ্রমণ(পূর্ব মেদিনীপুর) - Short Trip to Khirai(Purba Medinipur)

 ১ দিনের বাইক ট্রিপ –

===========================================
  • · ক্ষীরাই –এর ফুলের চাষ,
  • · গুরগুরিপাল ফরেস্ট,
  • · মহাভারতের বিরাট রাজার বাড়ি
  • · গোপগড় ইকো ট্যুরিসম পার্ক
  • · পাথরা
------------------------------------------------------------------------
আমি থাকি বেহালা চৌরাস্তায় । সেই হিসেবে মাত্র ৩১২ কিমি. ট্রাভেল করে ঘুরে নেওয়া যায় জায়গাগুলি । সময় লাগবে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা মত । গত রবিবার বাড়ি থেকে বেড়িয়েছিলাম – ভোর ৫:৩০ মিঃ । ফিরলাম সন্ধ্যা ৫:৩০ মিঃ ।
------------------------------------------------------------------------

প্রথম গন্তব্য ক্ষীরাই এর ফুলের চাষ দেখা

জায়গা-টি এখন এতই জনপ্রিয় যে এর সম্মন্ধে কিছু লেখার প্রয়োজন নেই । ভোরের হাড় কাঁপানো ঠান্ডায় কাঁপতে কাঁপতে বাইক চালিয়ে ৯০ কিমি. পথ অতিক্রম করে ৮ টা নাগাদ পৌঁছলাম #ক্ষীরাই । 
ক্ষীরাই

ক্ষীরাই



(একটা বিষয় বলে রাখি গুগল ম্যাপ-এ সার্চ করবেন “KHIRAI, VALLEY OF FLOWERS” তাহলে ভাল হবে ।) ঘণ্টা ২ ছিলাম – ছবি নিলাম অনেক । সামনে চা এর দোকান ছিল । “চাফি” খেলাম ৫ টাকা করে । বেশ ভাল ছিল । ঘড়িতে তখন বেলা ১০ টা ।
বিরাট বট গাছ, যার অনেক ঝুড়ি নেমে এসেছে

গাছের গোড়ায় মা এর মন্দির


---------------------

দ্বিতীয় গন্তব্য গুরগুরিপাল ফরেস্ট

ক্ষীরাই থেকে দূরত্ব ৬৫ কিমি. মত । সামায় লাগলো ঘণ্টা দেড়েক । আমি আগে অনেকবার অনেক ফরেস্ট এর মধ্যে দিয়ে বাইকিং করেছি, সেগুলো অনেক বেশি ভালো, এটা সেরকম কিছু মনে ধরার মত লাগলো না । যেটা দেখার সেটা হল একটি বিরাট বট গাছ, যার অনেক ঝুড়ি নেমে এসেছে । আমরা শহুরে লোকেরা এক বোটানিক্যাল গার্ডেন ছাড়া এরকম বট গাছ দেখি না । গুগল ম্যাপ-এ সার্চ করবেন “BANYAN TREE TEMPLE” । পেয়ে যাবেন । গাছের গোড়ায় মা এর মন্দির আছে । পূজা হয় নিয়মিতো । ছবি দিয়েছি দেখবেন । ভালো লাগতে পারে । ঘড়িতে তখন ১১:৩০ মিঃ ।
কংশাবতি নদীর পাড়ে কাশ ফুল
                                                        কংশাবতি নদীর পাড়ে কাশ ফুল

---------------------

তৃতীয় গন্তব্য গোপগড় ইকো ট্যুরিসম পার্ক

এখান থেকে দূরত্ব ৭ কিমি. মত । সামায় লাগলো ১৫ মিঃ । ম্যাপ দেখে বুঝিনি, এটা একটা পিকনিক স্পট । এন্ট্রি ফী ১৪ টাকা করে । গাড়ী / বাইক নিয়েই ভিতরে যাওয়া যায় । পার্ক টি খুব-ই সুন্দর ও ফটোজেনিক । পাইন গাছের সারি – মাঝখান দিয়ে রাস্তা । ফুলের বাগান । ক্লক টাওয়ার । সব মাটি হয়ে গেল পিকনিক পার্টি-র ভিড়ে । যাকগে, যেটা দেখার জিনিস তা হল ---

মহাভারতের বিরাট রাজার বাড়ি

মহাভারতের বিরাট রাজার বাড়ি
                                                            মহাভারতের বিরাট রাজার বাড়ি

নবরত্ন মন্দির
                                                                        নবরত্ন মন্দির
আটচালা ও পঞ্চরত্ন মন্দির
                                                                    আটচালা ও পঞ্চরত্ন মন্দির







অনেকে হয়েত শুনে থাকবেন, এখন যেটা খড়্গপুর শিব মন্দির, সেখানেই নাকি ভীম বক রাক্ষস কে মেরে তার বোন হিরিম্বা কে বিবাহ করেন । সুতরাং এর কাছাকাছি বিরাট রাজার বাড়ি থাকতেই পারে ! জনশ্রুতি যে এটিই সেই বাড়ির ধ্বংসাবশেষ । এখন এটি হেরিটেজ সাইট । ছবি তে দেখবেন ।
ঘড়িতে এখন ১২:৪৫ মিঃ ।
---------------------

পরবর্তী গন্তব্য পাথরা মন্দির

১৮ কিমি. রাস্তা । আসতে সময় লাগলো ৩০ মিঃ ।
পাথরা –র ইতিহাস টা Copy-Paste করলাম https://www.paschimmedinipur.gov.in/node/206 সাইট থেকে ।
Pathra, on the bank of the river Kangsabati, is a village of temples. There are 34 temples in the village, all over 200 years old. Barely 10 km from Midnapore town, this nondescript hamlet is a treasure trove for those who like to travel back in time. The history of Pathra goes back to the Gupta age, when the place was the hinterland of Tamralipta port, a gateway to southeast Asia. From 8th Century to 12th Century, it was an important hub for Hindus, Jains and Buddhists. A majestic Vishnu Lokeshwar statue dug out in the village in October 1961 revealed both Hindu and Buddhist influences, indicating that practitioners of both religions frequented Pathra..
The turning point in the history of the village came in 1732, when Nawab Alivardi Khan appointed Bidyananda Ghoshal as the revenue collector of Ratnachawk pargana. Bidyananda established temple after temple in the village, making it a major draw for Hindu pilgrims. The nawab, however, was not too pleased with Bidyananda’s work. He was thrown into prison and then sentenced to death. Legend has it that the elephant that was to crush Bidyananda’s head refused to do so. The village reportedly gets its name from the incident.
The Ghoshal family changed its surname to Majumdar and continued building temples till the end of the 18th Century. Another branch of the family, with surname Bandopadhyay, also started constructing temples. With indigo cultivation and silk trade boosting the family’s fortunes, funds were not difficult to come by.
The decline started as the rich families shifted base from the village and ignorant local residents started vandalising the temples. Many of the structures were reduced to rubble. There was neither any initiative from the government nor from the academic circle to preserve the structures.
The efforts of a local resident named Yeasin Pathan and a handful of scholars from the mid-1960s finally bore fruit in the form of government grant and technical assistance from IIT Kharagpur in saving the temples. A slice of Bengal’s glorious past was salvaged in the nick of time. Today, 28 out of 34 temples in Pathra are under the supervision of the Archaeological Survey of India. It has repaired 18 temples. A non-government organisation named Pathra Archaeological Preservation Committee also looks after the structures.
The navaratna temple on the western bank of the river is the grandest. The 250-year-old, 40-ft high structure has nine towers and many terracotta panels on its walls. A small aatchala temple established in 1816 stands in the same compound.
Just opposite to it is a cluster of three aatchala temples and a small navaratna temple called Shivalaya. Terracotta artworks adorn these temples, too. Behind them is a Durga dalan, a temple-like structure made of stone.
Some distance away is another group of pancharatna temples, built in the typical Bengal style and enriched with terracotta sculptures. Most of the temples offer glimpses of Islamic architectural styles. Stucco lime and seashell are the main materials used. The terracotta panels that still exist bear images of Ram, Balaram, Radha and Krishna, Dashavatar, Hanuman, Durga and hunting. The majority of the temples are dedicated to Krishna, Vishnu and Shiva. The second biggest temple of Pathra is a Sitala temple popularly known as Burimar than. It, too, is 40 ft high. The other important temples are Sarba Mangal, Kalachand, Das Mahavidya and Hansa. There’s also a simple yet attractive rasmancha, built in 1832. It has nine small towers.
City planning students at IIT Kharagpur have done extensive research on Pathra. They have proposed to develop the village as a heritage tourism destination.
তাছাড়া কিছু গল্প-কথাও শোনা যায় । Bidyananda Ghoshal কে এখানেই মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় হাতির পায়ের তলায় মাথা থেতলে । কিন্তু হাতি টি কিছুতেই তা করছিল না । তাই তাকে বারবার বলা হচ্ছিল “পা উতরা” – সেই থেকেই জায়গাটির নাম “পাথরা” ।
Biyas Deb এর একটি পোস্ট আছে । ওনার অনুমতি না নিয়েই লিংক দিলাম । যদি কারুর কাজে লাগে সেই ভেবে । দিদি রাগ করবেন না আশাকরি https://www.facebook.com/.../permalink/3778543782197801
ছবি দেখুন – ভালো লাগতে বাধ্য ।
শুধু পিকনিক পার্টিরাই সব মাটি করে দিল ।
পাশেই কংশাবতি নদী । অনেক কাশ ফুল এখনো হয়ে রয়েছে । নদীর পাড়ে কিছুক্ষণ কাটালাম ।
ঘড়িতে তখন ২:৩০ টে । এবার বাড়ি ফেরার পালা । ১৩৬ কিমি. রাস্তা । ৩ ঘণ্টা লাগলো ।

Rajib Kumar Bhattacharya

Saturday, August 17, 2019

রংবুল, দার্জিলিং - Rongbull Darjeeling

 ঘুম থেকে মাত্র পাঁচ কিমি নিচে, চা বাগানের সবুজ গালিচায় মোড়া এক ছোট্ট গ্রাম রংবুল। কোন এক শহুরে জীবনে ক্লান্ত মন যখন একটুকরো শান্তি খুঁজে বেড়ায়, নিরিবিলিতে কাটিয়ে দিতে চায় কিছুটা সময় প্রিয়জনের সাথে, সেই মনের নতুন ঠিকানা হতে পারে রংবুল।

সাইটসিংয়ের লম্বা লিস্ট, বেড়াতে গিয়ে শপিং এর বাইরে যারা একেবারে প্রকৃতির সাথে একান্তে সময় কাটাতে চান তাদের জন্যই বোধহয় রংবুল। সকালের ঘুম ভাঙানো চা থেকে রাতের ডিনার অবধি শুধু নিঃস্তব্ধ প্রকৃতি, শুধু সবুজ আর নীল আকাশে মেঘেদের আনাগোনা।

দার্জিলিং থেকে ১৫ কিমি দূরে চা বাগানের মধ্যে সুসজ্জিত এই রিসর্ট, আতিশয্য নয় আন্তরিকতাই এদের মূলধন। এমন এক রিসর্টে আপনার কাটানো প্রতিটা মুহূর্ত হয়ে উঠতে পারে গোল্ডেন মেমোরিস। ভোরের বেলা পাখির ডাকের সাথে একা হেঁটে চলা এই হ্যামলেটের রাস্তায় কিম্বা হারিয়ে যাওয়া কোন চা বাগানের সবুজের মাঝে।


এছাড়া যারা পাখি ভালোবাসেন তারা বালাসুন নদীর ধারে দেখা পেয়ে যাবেন নানা প্রাজাতির পাখির। তাই দুদিনের ছুটিতে এবার ডেস্টিনেশন হোক রংবুল। এখানে সারাবছর আসা যায়, তবে বর্ষায় চা গাছের নতুন কচি সবুজ পাতা এক অপূর্ব সৌন্দর্যের সৃষ্টি করে। তবে এখানে আসার শেষ ৫-৭ কিমি রাস্তা ভীষণ খারাপ, তাই বড় গাড়ীতে আসাই উপযুক্ত।

আশেপাশে দেখার জায়গা অনেক। যারা ট্রেক করতে ভালোবাসেন পায়ে হেঁটে ঘুরে আসুন ইন্দ্রানী ফলস। দার্জিলিং, ঘুম, কার্শিয়াং সব ঘুরে আসা যায়। এছাড়া বাতাসিয়া লুপ, জাপানিজ টেম্পল, জু, হ্যাপি ভ্যালি টি এস্টেট সব একদিনে ঘোরা যায়। টাইগার হিলের দূরত্ব ১০ কিমি একদিনের সাইটসিন বাবদ আনুমানিক গাড়ী ভাড়া ৩০০০-৩৫০০/- টাকা। দার্জিলিং থেকে গাড়ী ভাড়া- ১৫০০/- টাকা।

নিউ জলপাইগুড়ি থেকে দূরত্ব- ৫২ কিমি
গাড়ী ভাড়া-
৩৫০০-৪০০০ বড় গাড়ী (আনুমানিক)।
রিসর্টটিতে তিন রকমের কটেজ আছে-
ডিলাক্স কটেজ (ডাবল অকুপেন্সি)- ১৮০০/-
সুপার ডিলাক্স কটেজ (ডাবল অকুপেন্সি)- ২৫০০/-
ফ্যামিলি ডুপ্লেক্স (৪ জনের জন্য)- ৩৫০০/-
প্রতিদিনের জন্য।
খাবার আলাকাটে বেসিসে পাওয়া যায়। ফুড প্যাকেজ সমস্ত মিল সহ- ৬০০/- টাকা জন প্রতি প্রতিদিন।
06291538880

Himalayan Retreat

Tuesday, August 13, 2019

অল্পচেনা ডুয়ার্স - Little known Dooars

                                         অল্পচেনা ডুয়ার্স

১. খুট্টিমারি জঙ্গল (khuttimari forest):-

এই জঙ্গল পর্যটকদের কাছে এখনো তেমন পরিচিতি পায়নি। যাঁরা শান্ত নিরিবিলি জায়গা পছন্দ করেন তাঁদের জন্য এই জঙ্গল আদর্শ। NJP থেকে দূরত্ব প্রায় 77km । এখানে জঙ্গল সাফারির ব্যবস্থা নেই। তবে দুটি watch tower আছে। ভাগ্য প্রসন্ন থাকলে এখান থেকে হাতি, গাউর, লেপার্ড, হরিণ ইত্যাদি দেখা যায়।



এখানে খুকলুং (khuklung) ও মেলা (mela) নামে যমজ গ্রাম আছে।এই গ্রাম দুটিতে মূলত রাভা উপজাতিদের বাস।
কিছুটা দূরে পানবাড়ি(panbari) তে ডুয়ার্সের তিনটি নদী মূর্তি, ডায়না ও জলঢাকা মিলিত হয়েছে।এটি অবশ্য দ্রষ্টব্য।
* থাকার জায়গা:- Madhubani Eco park n resort (1200-1500/- + gst)
২. চামূর্চি (chamurchi):-
ডুয়ার্সের একটি অল্প পরিচিত পর্যটন স্থল চামূর্চি। ডায়না নদীর তীরের এই ছোট্ট জায়গাটি চা বাগানে ঘেরা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর। মেঘমুক্ত দিনে এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায়।




এখান থেকে 3km ট্রেক করে যাওয়া যায় চামূর্চি মহাকাল গুহায়। স্থানীয়রা এই গুহাকে শিবমন্দির হিসেবে মান্য করে। এটি musical stone cave নামেও পরিচিত।
ভুটান সীমান্তের এই চামূর্চির দূরত্ব NJP থেকে প্রায় 97km, আলিপুরদুয়ার থেকে প্রায় 84km ও নিউ মাল জংশন থেকে প্রায় 41km ।
* থাকার জায়গা:- Chamurchi Eco Resort (2000-2500/- )
৩. মেন্দাবাড়ি (Mendabari):-
জঙ্গলে ঘেরা মেন্দাবাড়ি বানিয়া নদীর তীরে অবস্থিত।এখানে watch tower থেকে নদী, জঙ্গলের রূপ মনোমুগ্ধকর। এটি পাখি দেখার আদর্শ জায়গা।

হাঁটা পথে কিছুটা দূরেই মেন্দাবাড়ি দুর্গ। এটি নল রাজার গড় নামে বেশি পরিচিত। এই দুর্গের কাছেই রামগুয়া গাছ দেখা যায়।এছাড়া এখান থেকে চিলাপাতা জঙ্গল সাফারি ও করা যায়। হাতি, হরিণ, গাউর ইত্যাদির দেখা মেলে।
আলিপুরদুয়ার থেকে মেন্দবাড়ির দূরত্ব প্রায় 20km, নিউ মাল জংশন থেকে প্রায় 97km ও‌ NJP থেকে প্রায় 153km
* থাকার জায়গা:- Mendabari Jungle Camp (1500-2500/-)
৪. কুমাই (kumai):-
ডুয়ার্সের একটি সুন্দর পাহাড়ি গ্রাম কুমাই। সবুজে মোড়া, চা বাগানে ঘেরা এই গ্রাম। শনিবারে এখানে হাট বসে।
এখান থেকে দেখে নেওয়া যায় কুমাই চা বাগান, লালি গুরাস পয়েন্ট, পিকক পয়েন্ট, প্রাচীন গুম্ফা।

নিউ মাল জংশন থেকে কুমাই এর দূরত্ব প্রায় 25km, NJP থেকে প্রায় 90km ও আলিপুরদুয়ার থেকে প্রায় 121km।
* থাকার জায়গা:- কুমাই গোর্খা হোমস্টে (জনপ্রতি প্রতিদিন 1200/- )
** ছবিগুলি সংগৃহীত

Sk Sahabuddin

Friday, August 9, 2019

অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাগান বাড়ি(কোন্নগর, হুগলি)- Garden house of Abanindranath Thakur(Konnagar, Hooghly)

 শীতের মরশুমে কাছাকাছি ঘুরে আসার খুব ভালো একটা জায়গা হলো কোন্নগরের অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাগান বাড়ি।গঙ্গার ধারে বাড়িটি এখন নতুনভাবে সংস্কার করা হয়েছে। ছোটো খাটো শান্তিনিকেতন বললে খুব একটা ভুল কিছু বলা হবে না।চাইলে সারাদিনটা খুব ভালো করে উপভোগ করে যেতে পারেন।শীতকাল ছাড়াও বসন্তকাল,গরমকালেও আসতে পারেন। বসন্তকালে পাতা ঝরায় খুব সুন্দর লাগে চারপাশটা।








এই বাগানবাড়ি সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
আমি খুব ভালো করে লিখতে পারিনা,যদি কোনো ভুল ত্রুটি থাকে তাহলে ক্ষমা করে দেবেন।এবং যদি কোনো বিস্তারিত জানার থাকে বা ইচ্ছা হয় তাহলে এই লিংকে গিয়ে ভিডিওটা দেখতে পারেন।
স্থানটিকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখবেন।

Runa Das